নেপাল , তৃতীয় বিশ্বের একটি ছোট্ট দেশ, চলতে ফিরতে সাধারণ যানবাহন থেকে
বিমান বন্দর কিংবা বলা চলে পুরো দেশেই মেনে চলতে হবে কিছু সাধারণ নিয়ম
রীতি । ছোট ছোট এসব নিয়মের মাঝেও ভ্রমন শেষে আপনি এক বাক্যে বলবেন ” আবার
আসিব ফিরে” । সরল , সহজ , সত্য, সাহস এই ছকে বাঁধা এখানকার হাস্যেজ্জ্বল
মানুষ গুলোর জীবন যাপনে সাধারণের মাঝে আপনি পাবেন অসাধারণত্বের খোঁজ ।
প্রকৃতির অসাধারণ রূপের মাঝে বিশাল মনের মানুষ গুলো আপনার ছোট্ট জীবনের এক
টুকরো সুখ স্মৃতি হয়ে থাকবে ।
জলবায়ুঃ
নেপালের বিভিন্ন জায়গার আবহাওয়া জলবায়ু নির্ভর করে সেখানকার উচ্চতার উপর । হিমালয়ের এই দেশে অক্টোবর – মে মাসের মধ্যে এলে সুউচ্চ হিমালয় কিংবা জঙ্গলে রাত্রি যাপন অথবা অবাধ ঘুরে বেড়ানো সবচেয়ে বেশি উপভোগ করা যায় ।
শহর ——————– উচ্চতা (মি/ফুট) ———————— তাপমাত্রা ( সর্বোচ্চ/ সর্ব নিম্ন) সেলসিয়াস
নভেঃ -ফেব্রু মার্চ-মে + অক্টো
কাঠমুন্ডু——————১৩৩৬/৪৩৮৩—————————-২০/২—————– ২৭/১১
পোখরা——————-৮৩৩/২৭৩৩——————————২০/৭—————-২৮/১৫
নামছে বাজার———– ৩৪৫০/১১৩১৬—————————১০/-৬—————–১১/১
ত্রিশুলি——————-৫৪১/১৭৭৫——————————-২২/৬—————–৩১/১৭
টেংবোছে—————-৩৮৬৭/১২৬৮৮——————————৬——————–১১/-৪
যাতায়ত (অভ্যন্তরীণ):
কাঠমুন্ডুতে ঘুরে বেড়াতে আপনি ভাড়া করে নিতে পারেন মিটারে চালিত ট্যাক্সি । পেতে পারেন মিটারে চালিত টেম্পু যা আপনার পকেট বাঁচাবে । এ ছাড়াও পেতে পারেন নির্দিষ্ট ভাড়ায় বাই সাইকেল বা মোটর সাইকেল । র যাদের দরদাম করার অভ্যাস আছে তারা ঠিক করে নিতে পারেন বাঙ্গালির প্রিয় বাহন রিকশা । নিয়মিত বাস সার্ভিস ও চালু আছে কাঠমুন্ডুর মূল শহর থেকে কাছাকাছি গন্তব্যে যেতে । নতুন বাস টার্মিনাল আছে গঙ্গাবুতে র পুরানোটি বাগবাজারে । কাঠমুন্ডু ভ্যালির বাইরে যেতে আপনি নির্দিষ্ট সময়ে ছেড়ে যায় এমন বাস পাবেন গঙ্গাবুতে ।
সুস্বাস্থ্য সবার আগে:
ঘুরাঘুরিতে যাবার আগে নিশ্চিত করতে হবে স্বাস্থ্যের নিরাপত্তা । পানি হতে হবে নিরাপদ। সাধারণত কাঠমুন্ডুর স্বনামধন্য হোটেল গুলোতে আপনি পান যোগ্য পানি পাবেন সহজেই । কিন্তু পথের ধারের সাধারন খাবার দোকান গুলোতে পানি পান করার সময় সর্তক হতে হবে ।পানি পান করার সময় বোতলজাত পানিতে আয়োডিন ট্যাবলেট মিশিয়ে পান করতে হবে , যা খুব সহজেই পাবেন স্থানীয় বাজার গুলোতে । করে নিতে পারেন একটি ট্রাভেল ইনস্যুরেন্স পলিসি যা আপনার মালামালের নিরাপত্তা এবং চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করবে । পলিসিতে উল্লেখ্য করে নিতে ভুলবেন না তা যেন পাহাড় পর্বতে চড়ে বেড়ানোর সময় বিশেষ সুবিধা প্রদান করে । দূরবর্তী অথবা সুউচ্চ স্থান গুলোতে ভ্রমনের সময় জরুরি অবস্থায় হেলিকপ্টার সুবিধার খরচ বহন করার ব্যাপারটি ও পলিসিতে উল্লেখ্য করে নিতে হবে ।
নিজেও রাখতে পারেন একটি মেডিকেল কিট বক্স , অ্যাসপিরিন , আন্টিহিস্টামিন , আন্টিসেপ্টিক , ফার্স্ট এইড ব্যান্ডেজ , কাঁচি , থার্মোমিটার , ডায়রিয়ার মেডিসিন , প্যারাসিটামল , আন্টাসিড জাতীয় মেডিসিন গুলো রাখতে পারেন বক্সে । প্রয়োজনে নিতে পারেন হাসপাতালের সেবা ও। http://bn.teronga.com/article/85

নেপালের বিভিন্ন জায়গার আবহাওয়া জলবায়ু নির্ভর করে সেখানকার উচ্চতার উপর । হিমালয়ের এই দেশে অক্টোবর – মে মাসের মধ্যে এলে সুউচ্চ হিমালয় কিংবা জঙ্গলে রাত্রি যাপন অথবা অবাধ ঘুরে বেড়ানো সবচেয়ে বেশি উপভোগ করা যায় ।
শহর ——————– উচ্চতা (মি/ফুট) ———————— তাপমাত্রা ( সর্বোচ্চ/ সর্ব নিম্ন) সেলসিয়াস
নভেঃ -ফেব্রু মার্চ-মে + অক্টো
কাঠমুন্ডু——————১৩৩৬/৪৩৮৩—————————-২০/২—————– ২৭/১১
পোখরা——————-৮৩৩/২৭৩৩——————————২০/৭—————-২৮/১৫
নামছে বাজার———– ৩৪৫০/১১৩১৬—————————১০/-৬—————–১১/১
ত্রিশুলি——————-৫৪১/১৭৭৫——————————-২২/৬—————–৩১/১৭
টেংবোছে—————-৩৮৬৭/১২৬৮৮——————————৬——————–১১/-৪
যাতায়ত (অভ্যন্তরীণ):
কাঠমুন্ডুতে ঘুরে বেড়াতে আপনি ভাড়া করে নিতে পারেন মিটারে চালিত ট্যাক্সি । পেতে পারেন মিটারে চালিত টেম্পু যা আপনার পকেট বাঁচাবে । এ ছাড়াও পেতে পারেন নির্দিষ্ট ভাড়ায় বাই সাইকেল বা মোটর সাইকেল । র যাদের দরদাম করার অভ্যাস আছে তারা ঠিক করে নিতে পারেন বাঙ্গালির প্রিয় বাহন রিকশা । নিয়মিত বাস সার্ভিস ও চালু আছে কাঠমুন্ডুর মূল শহর থেকে কাছাকাছি গন্তব্যে যেতে । নতুন বাস টার্মিনাল আছে গঙ্গাবুতে র পুরানোটি বাগবাজারে । কাঠমুন্ডু ভ্যালির বাইরে যেতে আপনি নির্দিষ্ট সময়ে ছেড়ে যায় এমন বাস পাবেন গঙ্গাবুতে ।
সুস্বাস্থ্য সবার আগে:
ঘুরাঘুরিতে যাবার আগে নিশ্চিত করতে হবে স্বাস্থ্যের নিরাপত্তা । পানি হতে হবে নিরাপদ। সাধারণত কাঠমুন্ডুর স্বনামধন্য হোটেল গুলোতে আপনি পান যোগ্য পানি পাবেন সহজেই । কিন্তু পথের ধারের সাধারন খাবার দোকান গুলোতে পানি পান করার সময় সর্তক হতে হবে ।পানি পান করার সময় বোতলজাত পানিতে আয়োডিন ট্যাবলেট মিশিয়ে পান করতে হবে , যা খুব সহজেই পাবেন স্থানীয় বাজার গুলোতে । করে নিতে পারেন একটি ট্রাভেল ইনস্যুরেন্স পলিসি যা আপনার মালামালের নিরাপত্তা এবং চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করবে । পলিসিতে উল্লেখ্য করে নিতে ভুলবেন না তা যেন পাহাড় পর্বতে চড়ে বেড়ানোর সময় বিশেষ সুবিধা প্রদান করে । দূরবর্তী অথবা সুউচ্চ স্থান গুলোতে ভ্রমনের সময় জরুরি অবস্থায় হেলিকপ্টার সুবিধার খরচ বহন করার ব্যাপারটি ও পলিসিতে উল্লেখ্য করে নিতে হবে ।
নিজেও রাখতে পারেন একটি মেডিকেল কিট বক্স , অ্যাসপিরিন , আন্টিহিস্টামিন , আন্টিসেপ্টিক , ফার্স্ট এইড ব্যান্ডেজ , কাঁচি , থার্মোমিটার , ডায়রিয়ার মেডিসিন , প্যারাসিটামল , আন্টাসিড জাতীয় মেডিসিন গুলো রাখতে পারেন বক্সে । প্রয়োজনে নিতে পারেন হাসপাতালের সেবা ও। http://bn.teronga.com/article/85
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন