ছোট্ট স্টেশনটায় এসে মন ভালো হয়ে গেল।। লোকজনের ভীড় নেই, হট্টগোল নেই; চারিদিকে শুনশান।, কোথাও কোন শব্দ নেই।।

মেয়ে আমাদের স্টেশন মাস্টার সেজে অভ্যর্থনা জানাল।।

স্টেশন থেকে বেরিয়ে, বাস ধরলাম।। কিছুক্ষণ যাবার পরই শুরু হল, ঘন বন।।। বাসের জানালা থেকে ছবি তুললাম।

বাস যেখানে এসে থামলো, সেখান থেকে শুরু হল আমাদের অন্তর্ধান হবার পালা।, মানে কোন নেটওয়ার্ক নেই। ফোন বন্ধ। ।।একটা মদের দোকান ছাড়া আর কোন দোকান নেই, পাঁচ মাইলের মধ্যে। ট্যাক্সি নেই, ট্রেন নেই। শুধু ব্যাক্তিগত গাড়ি চলে, তাও এখানে থামেনা।- সরাসরি বেরিয়ে যায়।।।। আমাদের সাথে গাড়ি নেই। তাই এখানে হারিয়ে গেলে কেউ খুঁজে পাবে না।
অনেকটা হেঁটে উঠলাম পাহাড় বাঁধানো পথে।

তারপর যা দেখলাম, তাতে মনে হচ্ছিল, আমিও পাহাড়ের মত থমকে দাঁড়িয়ে যাই। এখান থেকে আর নড়তে ইচ্ছা করছিল না।

মাথার উপরে ঘোলাটে মেঘ, কু্য়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে আমাদের স্বাগত জানালো।।
নির্জন একটা পাহাড়ি পথে প্রায় আধা ঘন্টা হেঁটে,

অবশেষে হাজির হলাম, পাহাড় দিয়ে ঘেরা ঘন জঙ্গলের মধ্যে এক বাড়িতে।

এখানেই কাটলো আমাদের প্রচণ্ড আড্ডার তিন দিন।
এই বাড়িটা ছেড়ে আমাদের আর কোথাও যাওয়া হয়নি, কারণ বাড়ি থেকে ক' পা ফেললেই যা দেখলাম, সারা জীবনেও আর দেখব কিনা সন্দেহ আছে।



তিন দিনের অসংখ্য স্ম্বতি সঙ্গে নিয়ে রওয়ানা হলাম ছোট্ট একটা হলুদ ট্রেনে চড়ে ফুলের দেশে

ফুলের দেশে এসে আরেকবার মনে হল রবীন্দ্রনাথের সেই গানটা "ফুলের বনে যার পাশে যাই, তারেই লাগে ভালো".....


ফুলের বনে ঘোরাঘুরি শেষে যখন বাড়ি ফিরছহিলাম, তখন বুকের ভেতরটা মোচড় দিয়ে উঠছিল..এত সৌন্দর্য ছেড়ে ফিরতে ইচ্ছা করছিল না।

মেয়ে আমাদের স্টেশন মাস্টার সেজে অভ্যর্থনা জানাল।।

স্টেশন থেকে বেরিয়ে, বাস ধরলাম।। কিছুক্ষণ যাবার পরই শুরু হল, ঘন বন।।। বাসের জানালা থেকে ছবি তুললাম।

বাস যেখানে এসে থামলো, সেখান থেকে শুরু হল আমাদের অন্তর্ধান হবার পালা।, মানে কোন নেটওয়ার্ক নেই। ফোন বন্ধ। ।।একটা মদের দোকান ছাড়া আর কোন দোকান নেই, পাঁচ মাইলের মধ্যে। ট্যাক্সি নেই, ট্রেন নেই। শুধু ব্যাক্তিগত গাড়ি চলে, তাও এখানে থামেনা।- সরাসরি বেরিয়ে যায়।।।। আমাদের সাথে গাড়ি নেই। তাই এখানে হারিয়ে গেলে কেউ খুঁজে পাবে না।
অনেকটা হেঁটে উঠলাম পাহাড় বাঁধানো পথে।

তারপর যা দেখলাম, তাতে মনে হচ্ছিল, আমিও পাহাড়ের মত থমকে দাঁড়িয়ে যাই। এখান থেকে আর নড়তে ইচ্ছা করছিল না।
মাথার উপরে ঘোলাটে মেঘ, কু্য়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে আমাদের স্বাগত জানালো।।
নির্জন একটা পাহাড়ি পথে প্রায় আধা ঘন্টা হেঁটে,

অবশেষে হাজির হলাম, পাহাড় দিয়ে ঘেরা ঘন জঙ্গলের মধ্যে এক বাড়িতে।

এখানেই কাটলো আমাদের প্রচণ্ড আড্ডার তিন দিন।
এই বাড়িটা ছেড়ে আমাদের আর কোথাও যাওয়া হয়নি, কারণ বাড়ি থেকে ক' পা ফেললেই যা দেখলাম, সারা জীবনেও আর দেখব কিনা সন্দেহ আছে।

তিন দিনের অসংখ্য স্ম্বতি সঙ্গে নিয়ে রওয়ানা হলাম ছোট্ট একটা হলুদ ট্রেনে চড়ে ফুলের দেশে

ফুলের দেশে এসে আরেকবার মনে হল রবীন্দ্রনাথের সেই গানটা "ফুলের বনে যার পাশে যাই, তারেই লাগে ভালো".....
ফুলের বনে ঘোরাঘুরি শেষে যখন বাড়ি ফিরছহিলাম, তখন বুকের ভেতরটা মোচড় দিয়ে উঠছিল..এত সৌন্দর্য ছেড়ে ফিরতে ইচ্ছা করছিল না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন