হিমালায় কন্যা নেপাল অসম্ভব সুন্দর এক দেশ ।পাহাড় আর প্রকৃতি যাদের ভাল লাগে তাদের এ দেশ ভাল লাগবেই ।
পর্যটকদের জন্য এখানে ঘুরে বেড়ানর অনেক সুন্দর সুদর জায়গা আছে আর পর্বত আরোহীদের জন্য তো মাউন্ট এভারেস্ট আছেই। তেমনি এক সুন্দর জায়গা হল মনকামনা মন্দির ও এর আশেপাশের স্থান।
কাঠমান্ডু থেকে পোখারা যাওয়ার পথে পড়ে মনকামনা মন্দির । পথের দৃশ্য অনেক চমৎকার। দুই ধারে পাহাড়ের সমাহার আর মাঝে পাহাড় কাটা রাস্তা ধরে ছুটে চলা ।

কাঠমান্ডু থেকে পোখারা যাবার রাস্তা পাশের পাহাড়ঃ
আমরা কাঠমান্ডু থেকে পোখারা যাবার সময় মনকামনায় যাবার সিদ্ধান্ত নিলাম । এটা নেপালের গোর্খা জেলায় অবস্থিত ।

কাঠমান্ডু থেকে পখারা যাবার রাস্তা পাশের পাহাড়ঃ

ত্রিশূলী নদীঃ
ত্রিশূলী নদী প্রবল বেগে বয়ে চলেছে পাহাড়ের মাঝে ।
আমাদের মাইক্রো বাস এসে পৌঁছাল মনকামনার গেটে ।

প্রধান ফটকঃ
যেহেতু টু্রিস্ট বাস আর আগে থেকেই ব্যাবস্থা করা ছিল তাই আমরা গাড়ি নিয়েই ভিতরে প্রবেশ করলাম।তা না হলে প্রধান ফটকের সামনেই নেমে যেতে হত ।
প্রথমে গেলাম কেবল কার এর টিকেট কাটতে। সিঁড়ি দিয়ে ওঠার পথে পড়ল নামাস্তে স্ট্যাচু ।

নামাস্তে স্ট্যাচুঃ
তারপর ভিতরে গিয়ে পেলাম টিকেট কাউন্টার। কেবল কার এ চড়ে যেতে হয় এই মন্দিরে।এক সময় দর্শনার্থীরা হেঁটে আর ট্রেকিং করে মন্দিরে পৌঁছাত । কিন্তু এখন কেবল কার এ চড়ে যায় মন্দিরে ।

কেবল কার থেকে নিচের দৃশ্যঃ
মনা অর্থ মন আর কামনা অর্থ ইচ্ছা । এটা হল ইচ্ছাপূরণের মন্দির ।
হিন্দু দেবী ভাগবাতি যে কিনা পার্বতীর আর এক রুপ ,তার এই মন্দির । বড়দের বিশেষ করে বাবা আর আন্টির ইচ্ছা না থাকার কারনে আমরা আর মন্দিরে না গিয়েই কারে চড়ে ফেরত আসলাম ।তাছাড়া সময় স্বল্পতা তো ছিলই ।
দুপুরের খাবার আমরা এখানেই খাব ঠিক করলাম ।নিরামিষ খাবার অর্ডার দিয়ে আমরা ধাপে ধাপে সিঁড়ি দিয়ে নেমে গেলাম ত্রিশূলী নদীর পারে ।

ত্রিশূলী নদীঃ
পাথরের চাই এ বসে পানিতে পা ভিজিয়ে দেখলাম দূর পাহারের কেবল কার যেটাতে মাত্র কিছুক্ষণ আগে আমরা ছিলাম ।

মাসটা ছিল সেপ্টেম্বর তাই নদীর পারে সাদা সাদা কাশ ফুলের সমারোহ ।

দূরে দেখা যাচ্ছে ঝুলন্ত ব্রিজ । এই ব্রিজ দিয়ে মানুষজন ,পশুরপাল সব পার হয় ।


হঠাৎ দেখি নৌকা নিয়ে রাফটিং করছে । কি মজা না করছে সবাই।
অনেক্ষন বসে থেকে উঠে আসলাম খাবার জন্য । পাহাড় কাটা সিঁড়ির পাশে কত নাম না জানা ফুল ।

দুপুরের খাবারঃ
এরপর খাবার খেয়ে আবার চলার পালা । গন্তব্য পোখারা ।

গাড়িতে চড়ার আগে আর কিছু ছবি তুলে নিলাম ।
নেপালে গেলে অবশ্যই ঘুরে আসবেন এই জায়গাটা ।তবে বাসে গেলে হাঁটতে হবে অনেকখানি আবার সময়ের ও একটা বিষয় থাকে তাই ট্যুরিস্ট বাস বা মাইক্রো তে যাওয়াই ভাল যদি কিছুটা সময় এখানে নিজের মত করে কাটাতে চান।
লিখেছেনঃ মিলি >> সময়: বৃহস্পতি, 08/05/2014
পর্যটকদের জন্য এখানে ঘুরে বেড়ানর অনেক সুন্দর সুদর জায়গা আছে আর পর্বত আরোহীদের জন্য তো মাউন্ট এভারেস্ট আছেই। তেমনি এক সুন্দর জায়গা হল মনকামনা মন্দির ও এর আশেপাশের স্থান।
কাঠমান্ডু থেকে পোখারা যাওয়ার পথে পড়ে মনকামনা মন্দির । পথের দৃশ্য অনেক চমৎকার। দুই ধারে পাহাড়ের সমাহার আর মাঝে পাহাড় কাটা রাস্তা ধরে ছুটে চলা ।

কাঠমান্ডু থেকে পোখারা যাবার রাস্তা পাশের পাহাড়ঃ
আমরা কাঠমান্ডু থেকে পোখারা যাবার সময় মনকামনায় যাবার সিদ্ধান্ত নিলাম । এটা নেপালের গোর্খা জেলায় অবস্থিত ।

কাঠমান্ডু থেকে পখারা যাবার রাস্তা পাশের পাহাড়ঃ

ত্রিশূলী নদীঃ
ত্রিশূলী নদী প্রবল বেগে বয়ে চলেছে পাহাড়ের মাঝে ।
আমাদের মাইক্রো বাস এসে পৌঁছাল মনকামনার গেটে ।

প্রধান ফটকঃ
যেহেতু টু্রিস্ট বাস আর আগে থেকেই ব্যাবস্থা করা ছিল তাই আমরা গাড়ি নিয়েই ভিতরে প্রবেশ করলাম।তা না হলে প্রধান ফটকের সামনেই নেমে যেতে হত ।
প্রথমে গেলাম কেবল কার এর টিকেট কাটতে। সিঁড়ি দিয়ে ওঠার পথে পড়ল নামাস্তে স্ট্যাচু ।

নামাস্তে স্ট্যাচুঃ
তারপর ভিতরে গিয়ে পেলাম টিকেট কাউন্টার। কেবল কার এ চড়ে যেতে হয় এই মন্দিরে।এক সময় দর্শনার্থীরা হেঁটে আর ট্রেকিং করে মন্দিরে পৌঁছাত । কিন্তু এখন কেবল কার এ চড়ে যায় মন্দিরে ।

কেবল কার থেকে নিচের দৃশ্যঃ
মনা অর্থ মন আর কামনা অর্থ ইচ্ছা । এটা হল ইচ্ছাপূরণের মন্দির ।
হিন্দু দেবী ভাগবাতি যে কিনা পার্বতীর আর এক রুপ ,তার এই মন্দির । বড়দের বিশেষ করে বাবা আর আন্টির ইচ্ছা না থাকার কারনে আমরা আর মন্দিরে না গিয়েই কারে চড়ে ফেরত আসলাম ।তাছাড়া সময় স্বল্পতা তো ছিলই ।
দুপুরের খাবার আমরা এখানেই খাব ঠিক করলাম ।নিরামিষ খাবার অর্ডার দিয়ে আমরা ধাপে ধাপে সিঁড়ি দিয়ে নেমে গেলাম ত্রিশূলী নদীর পারে ।

ত্রিশূলী নদীঃ
পাথরের চাই এ বসে পানিতে পা ভিজিয়ে দেখলাম দূর পাহারের কেবল কার যেটাতে মাত্র কিছুক্ষণ আগে আমরা ছিলাম ।

মাসটা ছিল সেপ্টেম্বর তাই নদীর পারে সাদা সাদা কাশ ফুলের সমারোহ ।

দূরে দেখা যাচ্ছে ঝুলন্ত ব্রিজ । এই ব্রিজ দিয়ে মানুষজন ,পশুরপাল সব পার হয় ।


হঠাৎ দেখি নৌকা নিয়ে রাফটিং করছে । কি মজা না করছে সবাই।
অনেক্ষন বসে থেকে উঠে আসলাম খাবার জন্য । পাহাড় কাটা সিঁড়ির পাশে কত নাম না জানা ফুল ।

দুপুরের খাবারঃ
এরপর খাবার খেয়ে আবার চলার পালা । গন্তব্য পোখারা ।

গাড়িতে চড়ার আগে আর কিছু ছবি তুলে নিলাম ।
নেপালে গেলে অবশ্যই ঘুরে আসবেন এই জায়গাটা ।তবে বাসে গেলে হাঁটতে হবে অনেকখানি আবার সময়ের ও একটা বিষয় থাকে তাই ট্যুরিস্ট বাস বা মাইক্রো তে যাওয়াই ভাল যদি কিছুটা সময় এখানে নিজের মত করে কাটাতে চান।
লিখেছেনঃ মিলি >> সময়: বৃহস্পতি, 08/05/2014
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন