দেখে এলাম লিয়ানঝৌ আন্ডারগ্রাউন্ড রিভার
লেখক জামাল হোসেন সেলিম
বেড়াতে গিয়েছিলাম গুয়াংঝৌ (চায়না)। যে ক'টা দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখার
সৌভাগ্য হলো তার মাঝে আমার মনে সবচেয়ে বেশি দাগ কেটেছে ওখানকার লিয়ানঝৌ
আন্ডারগ্রাউন্ড রিভার। তারই কিছু ছবি আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।
চমৎকার পাহাড়ী পরিবেশ এমনিতেই মনকে প্রশান্ত করে তোলে।
ভাবতে অবাক লাগে এই পাহাড়ের নীচে দিয়েই বয়ে চলেছে দারুন এক নদী।
রোমাঞ্চের স্বাদ নিতে এগিয়ে গেলাম।
(২)
নেমে চললাম নীচে।
(৩)
(৪)
দিনের আলো পেছনে ফেলে নেমে এলাম আরো নীচে। আরো অন্ধকারে। ভেতরে ভয় জাগানো এক অনুভুতি। এবার কৃত্রিম আলোয় পথচলা।
(৫)
নামছি তো নামছিই। কত নীচে নেমেছি জানিনা। পেয়ে গেলাম পানির দেখা।
(৬)
খানিকটা ডোবার মত।
(৭)
এর পরই সামনে চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্য্য।
(৮)
লাল নীল বেগুনী আলোর উজ্জ্বল আভায় প্রকৃতির বিচিত্র কারুকার্য্যময়তা।
আরো এগুতে অনেক নীচে পানির শব্দ পেলাম। পেলাম বৈঠার আওয়াজ। ক্যামেরা জুম করে ছবি তোলার চেষ্টা করলাম। এলো না তেমন কিছুই। শুধু অন্ধকার।
(৯)
আরো এগুতে সামনে পেলাম চমৎকার মনুষ্য নির্মিত এক ব্রিজ। তার নীচ দিয়ে ঘুটঘুটে কালো অন্ধকারে বয়ে চলেছে প্রাকৃতিক নদী। ভালো করে ঠাহর করতে দেখা গেল ভুতের মত এগিয়ে আসছে একটি নৌকা। হাল ধরে তার পেছনে এক মাঝি।
(১০)
ওখানকারই আরেকটি ছবি। তবে এটি আমার তোলা নয়। স্বপ্নীল এই ছবিটি ইন্টারনেট থেকে নেয়া।
(১১)
আরো অনেক চড়াই উতরাই পেরিয়ে, তবে মূলতঃ আরো নীচে নেমে অবশেষে পেয়ে গেলাম সেই নদীর দেখা।
(১২)
পানিতে বেশ শ্রোতের টান।
(১৩)
এসে গেল আমাদের জলপথে ভ্রমনের বাহন নৌকা।
(১৪)
(১৫)
অসাধারন সব দৃশ্য, সামনে পিছে ডাইনে বাঁয়ে। যা শুধু চোখে দেখে ফিজিক্যালি অনুভব করা যায়। ক্যামেরায় ঠিক বন্দি করা যায় না। তবুও কিছু ব্যার্থ চেষ্টা, বলতে পারেন শুধু আপনাদের সাথে শেয়ার করার চিন্তাটা মাথায় রেখেই।
(১৬)
(১৭)
(১৮)
(১৯)
ক্যামেরার ক্ষতি হতে পারে জেনেও মাথার উপর থেকে নেমে আসা চমৎকার এই জলপ্রপাতের ছবি তোলার লোভ সংবরন করতে পারলাম না।
(২০)
এবং ক্যামেরার বারোটা বাজলো।
প্রায় দেড় কিলোমিটার চলার পর এক যায়গায় আমাদের নামিয়ে দেয়া হলো।
(২১)
এবার চলো সামনে, ওঠো ওপরে, যতটুকু নেমে এসেছো ঠিক ততটুকুই। যদি পেতে চাও দিনের আলো। পরীক্ষা দাও কার হাঁটুতে কত জোর?
আমি হাঁটছিলাম আর কেবলই ভাবছিলাম বিচিত্র এই পৃথিবী আর তার মহান স্রষ্টাকে।
- (মূল লিঙ্ক - প্রথম আলো ব্লগ)চমৎকার পাহাড়ী পরিবেশ এমনিতেই মনকে প্রশান্ত করে তোলে।

ভাবতে অবাক লাগে এই পাহাড়ের নীচে দিয়েই বয়ে চলেছে দারুন এক নদী।
রোমাঞ্চের স্বাদ নিতে এগিয়ে গেলাম।
(২)

নেমে চললাম নীচে।
(৩)

(৪)

দিনের আলো পেছনে ফেলে নেমে এলাম আরো নীচে। আরো অন্ধকারে। ভেতরে ভয় জাগানো এক অনুভুতি। এবার কৃত্রিম আলোয় পথচলা।
(৫)

নামছি তো নামছিই। কত নীচে নেমেছি জানিনা। পেয়ে গেলাম পানির দেখা।
(৬)

খানিকটা ডোবার মত।
(৭)

এর পরই সামনে চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্য্য।
(৮)

লাল নীল বেগুনী আলোর উজ্জ্বল আভায় প্রকৃতির বিচিত্র কারুকার্য্যময়তা।
আরো এগুতে অনেক নীচে পানির শব্দ পেলাম। পেলাম বৈঠার আওয়াজ। ক্যামেরা জুম করে ছবি তোলার চেষ্টা করলাম। এলো না তেমন কিছুই। শুধু অন্ধকার।
(৯)

আরো এগুতে সামনে পেলাম চমৎকার মনুষ্য নির্মিত এক ব্রিজ। তার নীচ দিয়ে ঘুটঘুটে কালো অন্ধকারে বয়ে চলেছে প্রাকৃতিক নদী। ভালো করে ঠাহর করতে দেখা গেল ভুতের মত এগিয়ে আসছে একটি নৌকা। হাল ধরে তার পেছনে এক মাঝি।
(১০)

ওখানকারই আরেকটি ছবি। তবে এটি আমার তোলা নয়। স্বপ্নীল এই ছবিটি ইন্টারনেট থেকে নেয়া।
(১১)

আরো অনেক চড়াই উতরাই পেরিয়ে, তবে মূলতঃ আরো নীচে নেমে অবশেষে পেয়ে গেলাম সেই নদীর দেখা।
(১২)

পানিতে বেশ শ্রোতের টান।
(১৩)

এসে গেল আমাদের জলপথে ভ্রমনের বাহন নৌকা।
(১৪)

(১৫)

অসাধারন সব দৃশ্য, সামনে পিছে ডাইনে বাঁয়ে। যা শুধু চোখে দেখে ফিজিক্যালি অনুভব করা যায়। ক্যামেরায় ঠিক বন্দি করা যায় না। তবুও কিছু ব্যার্থ চেষ্টা, বলতে পারেন শুধু আপনাদের সাথে শেয়ার করার চিন্তাটা মাথায় রেখেই।
(১৬)

(১৭)

(১৮)

(১৯)

ক্যামেরার ক্ষতি হতে পারে জেনেও মাথার উপর থেকে নেমে আসা চমৎকার এই জলপ্রপাতের ছবি তোলার লোভ সংবরন করতে পারলাম না।
(২০)

এবং ক্যামেরার বারোটা বাজলো।
প্রায় দেড় কিলোমিটার চলার পর এক যায়গায় আমাদের নামিয়ে দেয়া হলো।
(২১)

এবার চলো সামনে, ওঠো ওপরে, যতটুকু নেমে এসেছো ঠিক ততটুকুই। যদি পেতে চাও দিনের আলো। পরীক্ষা দাও কার হাঁটুতে কত জোর?
আমি হাঁটছিলাম আর কেবলই ভাবছিলাম বিচিত্র এই পৃথিবী আর তার মহান স্রষ্টাকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন